মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের বকুলতলা ও তাফালবাড়ি এলাকায় গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত এই আদেশ দেয়।
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের বলেন, সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটার লোকালয়ের মধ্যে কোনো প্রকার মিল ও কল-কারখানা স্থাপনে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
বন্ধ করে দেওয়া কলগুলোর মালিক হলেন বকুলতলা গ্রামের মো. শামসুল হক, মো. নূরুল হক, মো. গনি হাওলাদার, তাফালবাড়ি বাজারের মো. আলাউল ইসলাম সেলিম ও মো. ফারুক হোসেন।
বন কর্মকর্তা জয়নাল বলেন, এসব কল থেকে করাতসহ বিভিন্ন প্রকারের গাছের গুঁড়ি জব্দ করা হয়েছে। কলগুলো বন্ধ করার পরও তাদের বিরুদ্ধে ২০১২ সালের করাত কল আইনে মামলা করা হবে।
আইন লঙ্ঘন করে সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা যেসব করাত কল রয়েছে, পর্যায়ক্রমে সবগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সরদার মোস্তফা শাহিন।