মঙ্গলবার ২২ ও ২৩ নম্বর পিলারের মাঝে স্প্যানটি বসানো হয়।
সেতু বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আবদুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, মাওয়ার মাঝেরচরের অস্থায়ী প্লাটফর্ম থেকে সকাল সাড়ে ৯টায় তিন হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতার ভাসমান ‘তিয়ান ই’ ক্রেনে স্প্যানটি ২২ ও ২৩ নম্বর পিলারের কাছে নেওয়া হয়।
“দুপুর ২টার দিকে মাঝ পদ্মায় ২২ ও ২৩ নম্বর পিলারের উপর স্প্যানটি বসানো হয়। এর ফলে এখন পদ্মা সেতুর ২৫৫০ মিটার দৃশ্যমান হলো।”
১৬তম স্প্যান বসানোর সাত দিনের মাথায় বসানো হলো ১৭তম স্প্যানটি।
পদ্মাসেতু বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির বলেন, ২০১৭ সালের ২৯ সেপ্টেম্বরে সেতুর প্রথম স্প্যান, ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি দ্বিতীয়, ১০ মার্চ তৃতীয়, ১৩ এপ্রিল চতুর্থ, ২৯ জুন পঞ্চম, ২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি ষষ্ঠ, ২০ ফেরুয়ারি সপ্তম, ২০ মার্চ অষ্টম, ১৮ এপ্রিল নবম স্প্যান বসানো হয়।
চ্যানলে নব্যতা সংকট দেখা দেওয়ায় খনন করে স্প্যান উত্তোলনের কাজ করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওই প্রকৌশলী।
প্রতিটি স্প্যানের দৈঘ্য ১৫০ মিটার। ৪২টি পিলারের উপর ৪১টি স্প্যান বসানো হবে। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হবে।
প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের বলেন, আবহাওয়াসহ সবকিছু অনুকূলে থাকায় ১৬তম স্প্যানটি বসানোর মাত্র সাত দিনের মাথায় ১৭তম স্প্যানটি বসানো সম্ভব হয়েছে।