বুধবার বেলা ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে হাতে হাত ধরে এক ঘণ্টার এ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী গোলাম রসুল বলেন, “দেশের সব থেকে মেধাবী শিক্ষার্থীরাই ভর্তি হন বুয়েটের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। আর সেখানেও যদি নিজের বাক স্বাধীনতা প্রকাশের জন্য কাউকে খুন হতে হয়, তাহলে দেশের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই আমাদের জন্য নিরাপদ নয়।”
এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জয় বাংলা চত্বরে শিক্ষার্থীরা মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে আবরারের হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং আবরারের আত্মার শান্তি কামনা করেন।
ওই হলের শিক্ষার্থীদের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরারকে রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ডেকে নিয়ে যায় কয়েকজন। পরে শিক্ষার্থীরা রাত ২টার দিকে হলের দ্বিতীয়তলার সিঁড়িতে তার লাশ পায়।
আর সাংগঠনিক তদন্তের ভিত্তিতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের বুয়েট শাখার ১১ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করেছে।