নিহতের বাবা নুরু মৃধা (৭০) বাদী হয়ে কালকিনি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে রোববার এ মামলা দায়ের করেন।
স্থানীয় দুই দলের সংঘর্ষের মধ্যে কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য খবির গত বৃহস্পতিবার নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন আরও অন্তত ১০ জন।
কালকিনি থানার ওসি কৃপাসিন্দু বালা, খাসেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই আকরাম হোসেন ও পৌর মেয়র এনায়েত হোসেনসহ ২৩ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে আসামি পক্ষের আইনজীবী মো.সেলিম মিয়া জানান।
মামলার এজাহারে বলা হয়, এলাকায় অধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত বৃহস্পতিবার কালকিনির বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন ও ইউপি সদস্য খবির মৃধার লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এ সময় কালকিনি থানার ওসি কৃপাসিন্দু বালা, পৌরমেয়র এনায়েত হোসেন ও খাসেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই আকরাম হোসেনের হুকুমে বোমা মেরে খবিরকে হত্যা করা হয়।
আইনজীবী সেলিম মিয়া বলেন, মামলাটি ৩০২/৩৪ দণ্ডবিধিসহ বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দায়ের করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে এজাহার হিসেবে নথিভুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট থানকে নির্দেশ দিয়েছে।