বৃহস্পতিবার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের মধ্যরচর গ্রামে এ সংঘর্ষ হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নিহত খবির মৃধা বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ছিলেন।
আহতদের একজন হলেন তিতুমীর কলেজের স্নাতকোত্তর শ্রেণির ছাত্র মিরাজ ঘরামী। তার ডান হাতের কব্জি ও বাম পায়ের গোড়ালি কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। তাকে বরিশাল বরিশাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, বাঁশগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমনের পক্ষের সঙ্গে ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আকতার শিকদার ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য খবির মৃধার সমর্থকদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল গত ইউপি নির্বাচনের সময় থেকে।
এই দ্বন্ধের জের ধরে কিছুদিন পরপরই দুই গ্রুপের সংঘর্ষ চলে আসছে বলে স্থানীয়রা জানান।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার জানান, বৃহস্পতবার সকাল থেকেই মধ্যরচর গ্রামে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ চলতে থাকে। এক পর্যায়ে প্রতিপক্ষের হামলায় খবির মৃধা নিহত হন।
এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান এসপি।