“যেহেতু তিনি খাবার খেয়ে বের হচ্ছিলেন। প্রেসার বেড়ে যাওয়া কারণে স্ট্রোক করতে পারে মনে হচ্ছে।”
জেলার নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা ইয়াসমিন বলেন, সোমবার রাতে একটি ড্রেজার এসে কাজ শুরু করেছে। আরও দুটি ড্রেজার কাঁঠালবাড়ি ঘাট থেকে রওনা হয়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী তারিক হাসান বলেন, ভাঙন রোধের জন্য জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে, কিন্তু তা কোনো কাজে লাগছে না।
“এখন স্রোত পরিবর্তনের চেষ্টায় ডুবোচরগুলো ড্রেজিং করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
এছাড়া পানি কমে গেলে এক হাজার ৯৭ কোটি টাকার একটি প্রকল্পে ভাঙনরোধের জন্য তীর রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শফিকুল ইসলাম।