সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাম্মী ইসলাম জানান, মহারাজপুর ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামের তিটি পুকুর থেকে এই চাল উদ্ধার করা হয়।
তবে কী পরিমাণ চাল পাওয়া গেছে তা তিনি নিশ্চিত করতে পারেননি। পুকুরে এই চাল কোথা থেকে এল তাও তিনি জানাতে পারেননি।
মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খুরশীদ আলম বলছেন, “ঈদ উপলক্ষে দরিদ্রদের জন্য বরাদ্দ সরকারি চাল চোরাকারবারিরা কেনার পর সামলাতে না পেরে পুকুরে ফেলে দিয়েছে বলে ধারণা করছি।”
তিনি বলেন, “চাল উদ্ধারের পর থেকে স্থানীয় চাল ব্যবসায়ী আজিজুল পলাতক রয়েছেন। আজিজুল ২৬০০ কেজি চাল ২৬ টাকা দরে কিনেছিলেন বলে এলাকাবাসী বলছে।
“পরে জানাজানি হলে আজিজুল আতঙ্কিত হয়ে সব চাল তার বাড়ির পাশের তিনটি পুকুরে ফেলে দিয়ে গা ঢাকা দেন বলে ধারণা করছি।”
ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন জানিয়ে ইউএনও শাম্মী ইসলাম বলেন, চাল উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।