এবিএম গোলাম ফারুখ নেত্রকোণা জেলা পরিবার পরিক্লপনা অধিদপ্তরের চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং নেত্রকোণা জেলা প্রেসক্লাবের সদস্য।
নেত্রকোণা মডেল থানার ওসি বোরহান খান জানান, ডাক্তার গোলাম ফারুখ তার রোগী দেখার চেম্বারে সঙ্গী নিয়ে মাদক সেবন করেন বলে তথ্য ছিল পুলিশের কাছে। এরপর থেকে বেশ কিছুদিন তাকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল।
“সোমবার সন্ধ্যায় সেখানে অভিযান চালানো হয়। এ সময় কার্যালয়ের ওয়াশরুম থেকে দুইটি খালি ফেনসিডিলের বোতল জব্দ এবং ডাক্তার ফারুখসহ তার কয়েকজন সঙ্গীকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
“পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে অতীতের ভুল ভবিষ্যতে সংশোধিত হয়ে যাবে মর্মে মুচলেকা রেখে রাত ১০টার দিকে তাদের থানা থেকে ছাড়া হয়।”
মাদক সেবনের কথা অস্বীকার করে এবিএম গোলাম ফারুখ বলেন, “আমার অসতর্কতায় কেউ ওয়াশ রুমে ফেন্সিডিলের বোতলগুলো রেখেছিল। এর দায় আমি এড়াতে পারি না। তাই থানায় মুচলেকা দিয়েছি।”