সোমবার দুপুরে ওই দুর্ঘটনায় নিহত অন্যদের সঙ্গে বাবা ও মেয়ের লাশ এসেছে দেশে। স্বজনরা তা গ্রহণ করে নিয়ে গেছেন নিজ বাড়ি শ্রীপুর উপজেলার জৈনা বাজার এলাকায়।
গত ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশের বেসরকারি সংস্থা ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজে যাত্রী হয়েছিলেন আলোকচিত্রী প্রিয়ক, তার স্ত্রী আলমুন নাহার অ্যানি ও মেয়ে তামারা। সহযাত্রী হয়েছিলেন প্রিয়কের বন্ধু ও মামাত ভাই মেহেদী হাসান অমিয় ও তার স্ত্রী সাঈদা কামরুন্নাহার স্বর্ণা।
দুর্ঘটনার পর প্রিয়কের স্ত্রী অ্যানি, মেহেদী ও তার স্ত্রী স্বর্ণাকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও প্রাণ হারান প্রিয়ক ও তার মেয়ে তামারা।
বিমানবন্দর থেকে প্রিয়কের লাশ বুঝে নেন মামা তোফাজ্জল হোসেন ও চাচাত ভাই লুৎফর রহমান।
লুৎফর রহমান বলেন, মরদেহ বাড়ি নেওয়ার পর মঙ্গলবার সকাল ৯টায় শ্রীপুরের আব্দুল আউয়াল ডিগ্রি কলেজ মাঠ ও জৈনা বাজার এলাকার মাদবর বাড়ি মাঠে জানাজা হবে। পরে বাড়ির সামনেই তাদের দাফন করা হবে।