“যেহেতু তিনি খাবার খেয়ে বের হচ্ছিলেন। প্রেসার বেড়ে যাওয়া কারণে স্ট্রোক করতে পারে মনে হচ্ছে।”
গোয়াইনঘাট থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন জানান, নিহত শম্পা দাসের মা রেখা দাস মঙ্গলবার রাতে থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
“মামলার পর নান্নু মিয়া নামের এক আসামিকে জাফলং থেকে আটক করা হয়েছে।”
সোমবার সকালে গোয়াইনঘাটের জাফলং মন্দিরের জুম পাহাড় এলাকার পাথর তুলতে গিয়ে মাটি ধসে শ্রমিক শম্পা দাস (১৮) নিহত হন। আহত হন যুঁথি বিকাশ সরকার, দীপ্ত সরকার ও অজিত সরকার নামের আরও তিন শ্রমিক।
ওসি বলেন, মামলায় কোয়ারি মালিক খলিলুর রহমানকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। এছাড়া খলিলুরের অংশীদার নান্নু মিয়াসহ ছয় জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত পরিচয় আরও পাঁচ জনকে আসামি করা হয়েছে।