শুক্রবার বেলা ১১টায় এর উদ্বোধন করা হয়।
প্রায় ২৩ দশমিক ৭২ একর জমিতে প্রতিষ্ঠিত এ বন্দরের উন্নয়ন কাজে ৬৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয় হয় বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
২০১৪ সালে এর উন্নয়ন কাজ শুরু হয়েছিল বলে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, “২০৪১ সালে সত্যিই আমরা সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতে পারব। গত ৯ বছরে দেখেছি, আমাদের দেশের মানুষ বাধা না পেলে নিজের জোরেই এগিয়ে যায়। সকলেই করিৎকর্মা। এখন আয় বেড়েছে মানুষের প্রচেষ্টায়।”
“২০১৬-১৭ অর্থবছরে আমাদের আয় হয়েছে ১৪৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। এ বন্দর হওয়াতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। এতে বাংলাদেশ-ভারত উভয় দেশ উপকৃত হবে।”
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, “শেখ হাসিনা ৯ বছরে ১১টি স্থলবন্দর চালু করেছেন। আরও দুটি চালু করা হবে।”
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সিলেট-৪ আসনের সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, নৌ পরিবহন সচিব আব্দুস সামাদ।