রোববার উপজেলার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে বলে গোপাল নামে ওই পরীক্ষার্থী এ অভিযোগ করেন।
ইউএনও অভিযোগ অস্বীকার করলেও ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করেছে জেলা প্রশাসন।
গোপাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সকাল ১১টার দিকে ইউএনও জিয়াউর রহমান শরীয়তপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে আসেন। এ সময় আমি সামনের বেঞ্চে বসা এক শিক্ষার্থীর কাছে থেকে একটি স্কেল নিই।
“কিছুক্ষণ পর আমি পিছনের দিকে তাকালে তিনি (ইউএনও ) আমার, রাজিবের ও অনিকের খাতা নিয়ে নেন। এক পর্যায়ে আমাকে চড়-থাপ্পড় দিয়ে চলে যান।”
বিষয়টি নিয়ে ইউএনও জিয়াউর রহমান বলেন, “সরকারি বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রবেশের পর দেখি এক ছাত্র এদিক-সেদিক থাকাচ্ছে। এ সময় তিনজনের খাতা নিয়ে নিই।এ কারণেই মারধরের অভিযোগ তুলেছে ওই ছাত্ররা।”
জেলা প্রশাসক মো. মাহমুদুল হোসাইন খান জানান, অভিযোগ তদন্তে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. জাহাঙ্গীর হোসেনকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে।