তারা হলেন অ্যারিজোনায় বসবাসকারী মনোয়ারা বেগম (৬৪) ও শামসুল আলম (৬০) এবং টেক্সাসের মোহাম্মদ এস আলম টিটো (৬২)। এ নিয়ে মহামারীতে দেশটিতে প্রাণ ঝরেছে মোট ২৫২ বাংলাদেশির।
রোববার অ্যারিজোনা থেকে টেলিফোনে ফোবানার সাবেক চেয়ারম্যান মাহাবুব রেজা রহিম জানান, শুক্রবার ফিনিক্সের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মনোয়ারা বেগম (৬৪)। আগে থেকেই তিনি বিভিন্ন রোগে ভোগছিলেন, এর সঙ্গে যোগ হয়েছিল করোনাভাইরাস।
এর আগে মঙ্গলবার মারা যান ফিনিক্স শহরের একটি মসজিদের সভাপতি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান শামসুল আলম (৬০)। তিন সপ্তাহ ধরে টেম্পি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি। স্থানীয় গোরস্থানে দুজনকে দাফন করা হয়েছে।
এদিকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বেশ কয়েকদিন টেক্সাস স্টেটের হিউস্টন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৫ জুলাই মারা যান রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ এস আলম টিটো (৬২)।
ফোবানার সাবেক চেয়ারম্যান রেহান রেজা মৃতের পরিবারের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, চট্টগ্রামের সন্তান টিটো ৪০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। তার প্রতিষ্ঠিত রেস্টুরেন্টগুলো হচ্ছে ‘রেড রুস্টার’, ‘লুইজিয়ানা ফ্রাইড চিকেন’ ও ‘পাপা জন পিজ্জা’। ভাইরাস সংক্রমণ শুরুর দিকে হিউস্টনে অনেকের বাসায় খাদ্য-সামগ্রি পৌঁছে দিতেন টিটো।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |