সোমবার ঢাকায় নিজের বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “অপকর্ম করলে কেউ রেহাই পাবে না- শাস্তি তাদের পেতেই হবে। ছলে-বলে কৌশলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ নির্বাচিত হলে শৃঙ্খলাবিরোধী অপকর্ম বলে গণ্য করা হবে।”
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৬ ইউপির মধ্যে ৮১টিতে চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের প্রায় সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী।
ওবায়দুল কাদের বলেন, “ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নকে কেন্দ্র করে যারা সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছেন, নিজেদের মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছেন, তারা সাংগঠনিক শৃঙ্খলাবিরোধী তৎপরতা থেকে বিরত থাকুন।
“অন্যথায় সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী এবং তাদের মদদদাতা, উস্কানিদাতা নেতা ও জনপ্রতিনিধিরাও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থার সম্মুখীন হবেন।
‘শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী এবং তাদের মদদদাতাদের’ শাস্তির আওতায় আনতে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশে তালিকা তৈরি করা হচ্ছে বলেও জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
আরও পড়ুন