বৃহস্পতিবার বিকাল সোয়া ৫টায় তাকে কেবিন নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
“ম্যাডামকে কেবিনে আনা হয়েছে। যেহেতু সিসিইউতে দীর্ঘদিন থাকা ঝুঁকিপূর্ণ এবং ইতিমধ্যে সেখানে তার একবার ইনফেকশন হয়ে গেছে, সেজন্য চিকিৎসকরা ম্যাডামকে কেবিন নিয়ে এসেছেন। কেবিনেই সিসিইউর সুবিধা রেখে তার পোস্ট কোভিড জটিলতাগুলোর চিকিৎসা চলছে।”
গত ২৭ এপ্রিল পোস্ট বিএনপি চেয়ারপারসন এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে ১০ সদস্যে মেডিকেল বোর্ডের সার্বিক তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে।
গত ৩ মে শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। দুই নল স্থাপন করে তার ফুসফুস থেকে পানি অপসারণ করা হয়।
সিসিইউতে থাকা অবস্থায় গত ২৮ মে খালেদা জিয়া জ্বরে আক্রান্ত হন। ৩০ মে তার জ্বর নিয়ন্ত্রণে আসে।
এর আগে গত ১৪ এপ্রিল গুলশানের বাসায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন খালেদা জিয়া। করোনামুক্ত হন ৯ মে।