শুক্রবার রাজধানীতে চিকিৎসকদের মধ্যে পারসোনাল প্রটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই) বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ অভিযোগ করেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বলেন, “সরকারি রিলিফের ত্রাণগুলো চলে যাচ্ছে তাদের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে। তারা (ক্ষমতাসীন দল) নেতা-কর্মীদেরকে বলছেন যে, মানুষের পাশে থাকবে। আর সরকারি ত্রাণ চলে যাচ্ছে তাদের বাড়িতে।”
বিএনপির রাজনীতিতে যারা বিশ্বাস করে তারা এটা কোনোদিন করবে না করবে না বলে দাবি করেন রিজভী।
গত ৩১ ডিসেম্বর চীন নতুন ভাইরাস নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সতর্ক করার পর যে ধরনের প্রস্তুতি রাখা দরকার ছিল তা বাংলাদেশে সরকার নেয়নি বলে মনে করছেন রিজভী।
“যদি রাখতেন তাহলে এখন যে আমরা যেটাকে গণসংক্রামণ বলছি, সেই অবস্থায় দাঁড়াতো না।”
এই বিএনপি নেতা বলেন, এরকম মহাদুযোর্গের মধ্যে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য। এই ঐক্য গড়ে তোলা সরকারের আশু কর্তব্য হলে তার কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি।
জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের গুরুতর অসুস্থ নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রিজভী।
অনুষ্ঠানে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের (ড্যাব) সভাপতি অধ্যাপক হারুন আল রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুস সালামও বক্তব্য রাখেন।
জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের আহমেদ শফিকুল হায়দার, অধ্যাপক মো. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক আব্দুল করীম, ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, বিপ্লবুজ্জামান বড়ুয়া, আতিকুর রহমান রুম্মন, শায়রুল কবির খান, ছাত্র দলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ শাখা ছাত্র দলের ডা. রাকিবুল ইসলাম আকাশ সেখানে ছিলেন।