সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন, নারায়ণগঞ্জ বিএনপি নেতা তৈমুর আলম খন্দকার ও গোপালগঞ্জের সেলিমুজ্জামান সেলিমের কয়েক হাজার সমর্থক শনিবার বিকালে এই হামলা চালিয়েছে।
এহছানুল হক মিলন চাঁদপুর-১, তৈমুর আলম নারায়ণঞ্জ-১ এবং সেলিমুজ্জামান গোপালগঞ্জ-১ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
এ সময় সংবাদ সংগ্রহে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আটকা পড়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক সুমন মাহমুদ জানান, কয়েক হাজার নেতাকর্মী এসে বিএনপি কার্যালয় ঘেরাও করে। বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করছে। কার্যালয়ের প্রধান ফটক ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছে তারা। তাদের ছোড়া ইটের আঘাতে কার্যালয়েল জানালার কাঁচ ভেঙেছে।
চাঁদপুর-১ আসনে সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলনকে না দিয়ে এবার বিএনপি মনোনয়ন দিয়েছে মোশাররফ হোসেনকে।
এবাদুর রহমান নামে আরেকজন অভিযোগ করেন, টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। “এহছানুল হক মিলনের বিরুদ্ধে সরকার ৩৩টি মামলা দিয়েছে। সে তার সব কিছু ত্যাগ করেছে দলের জন্য। কিন্তু তাকে মনোনয়ন না দিয়ে টাকা খেয়ে একজন ভুয়া লোককে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। আমরা এটা মানব না।”
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নিরাপত্তা কর্মীদের বাধা পেয়ে কেঁদে ফেলেন দুই ভাই-বোন। ডাবলু অনুসারীরা এ সময় হৈ চৈ করেন।