গ্রেপ্তাদের মধ্যে হাসিমারা সেনাঘাঁটির গোয়েন্দা কর্মকর্তা লেফটেনেন্ট কর্নেল পবন ব্রহ্ম ও জাইগাঁও সাব ডিভিশনাল পুলিশের কর্মকর্তা (এসডিপিও) অনিরুদ্ধ ঠাকুরও আছেন বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বরাত দিয়ে জানিয়েছে এনডিটিভি।
শনিবার গ্রেপ্তার হওয়া সেনা ও পুলিশ সদস্যরা গত ১০ সেপ্টেম্বর হাসিমারা এলাকায় একটি গাড়ি থামিয়ে পাচার করে আনা বিপুল পরিমাণ সোনা থেকে ১৫ কেজি পরিমাণ সোনা রেখে দেন বলে অভিযোগ পুলিশের।
গাড়িটিতে ভুটান থেকে অবৈধভাবে আনা বিপুল পরিমাণ সোনা ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার বাকি তিনজন হচ্ছেন, সেনা গোয়েন্দা কনস্টেবল দশরথ সিং এবং হাসিমারা ও বারোভিসা পুলিশচৌকির দুই উপপরিদর্শক সত্যেন্দ্রনাথ রায় ও কমলেন্দু নারায়ন।
সীমান্তে চোরাচালান নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় শুক্রবার তার অসন্তুষ্টির কথা জানানোর পরপরই এ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে এনডিটিভি।
সেনাবাহিনী ও পুলিশের এ ৫ সদস্যের বিরুদ্ধে দায়িত্বে থাকার পরও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অপরাধ সম্পর্কিত তথ্য না দেওয়া এবং উপহার নিয়ে অপরাধীকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়াসহ ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা হয়েছে।