৫ নভেম্বর, গুলশান দুইয়ের ৫৩ নম্বর রোডের এই নতুন শাখা উদ্বোধন করেন থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাধুরাপচানা ইতারাং।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে সম্পূর্ণ ৫৩ নম্বর রোড জুড়ে আলোকসজ্জা করে কাবাব ফ্যাক্টরি। আর এই শাখার নতুন আকর্ষণ সি ফুডের সমারোহ বোঝাতে রেস্তোরাঁর মূল ফটকে ঢুকতেই সাজিয়ে রাখা হয়েছিল কয়েক ধরনের সামুদ্রিক মাছ ও চিংড়ি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন এফবিসিসিআই এর প্রেসিডেন্ট কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, বিশেষ অতিথি ছিলেন মাধুরাপচানা ইতারাং। এছাড়াও ছিলেন বিজিএমইএ-এর প্রেসিডেন্ট আতিকুল ইসলাম, বিটিএমএ-এর প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গীর আলামিন, উত্তরা ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মঞ্জুর কাদের।
অতিথীদের বক্তৃতা পর্ব শেষে রিবন কেটে রেস্তোরা উদ্বোধন করেন কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ ও মাধুরাপচানা ইতারাং। সবশেষে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
কাবাব ফ্যাক্টরির গুলশান শাখায় প্রধান পাচক হিসেবে আছেন পাকিস্তানি শেফ আসাদ, আশরাফ এবং থাইল্যান্ডের শেফ কিং ও হুইপ।
তারমানে শুধু কাবাব নয় থাই ঘরানার খাবারও মিলবে কাবাব ফ্যাক্টরির গুলশান শাখায়। আর এই অঞ্চলের খাবার মেন্যুর মধ্যেই আছে সামুদ্রিক খাবারের আয়োজন।
চৈতি বলেন, “কাবাবের খাঁটি স্বাদ পাওয়া যাবে কাবাব ফ্যাক্টরির কাবাবে। এছাড়াও থাকবে মুভ এন পিকের আইসক্রিম আউটলেট এবং চকলেট আউটলেট।”
তিনি আরও জানান, পাওয়া যাবে কফি। যাতে ব্যবহার করা হচ্ছে বেলজিয়ামের রামবুটান কফি বিন। এছাড়াও থাকছে মৌসুমি ফলের টাটকা জুস।
কাবাব ফ্যাক্টরির উত্তরা শাখার তুলনায় গুলশান শাখায় খাবারের দাম একটু বেশিই হবে। কারণ হিসেবে চৈতি জানান, গুলশান শাখার পেছনে খরচাটা একটু বেশি বলেই দামের এই তারতম্য।
তবে বাড়তি দাম ক্রেতাদের সহ্যসীমার মধ্যেই থাকবে বলে দাবি করেন তিনি।
ছবি: শিশির।