কিন্তু এই ড্রামারদের নিয়ে জানার আছে বাকী অনেক। হয়ত কিছুই জানা হয়নি। কারণ ড্রামারদের নিয়ে সেরকম গল্পই হয়নি- এমন ভাবনা থেকেই তূর্য, উপল এবং রিয়াজের মাথায় লাইভের নতুন আইডিয়া চলে আসে।
আর তা হলো ড্রামারদের নিয়ে। কারণ সংগীত অঙ্গনে ব্যান্ডের অবদান কোনো ভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই।
যেকোনো প্রতিকূল অবস্থাতেই ব্যান্ড এগিয়ে এসেছে বিশ্বব্যাপী। এটি এমনই এক সংস্কৃতি যা ভাষা বা সীমানার বাইরে।
এমন-কি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে ত্রাণ সহায়তাতেও ব্যান্ডের মানুষরা হাতে হাত ধরে তৈরি করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন।
তাই ইতিহাসে সংগ্রামে-বিপ্লবে বা আবেগের খাতায় ব্যান্ড মিউজিককে মুছে ফেলার প্রশ্নই নেই! আর ব্যান্ড মানেই ছন্দ। ব্যান্ডে ছন্দের কারিগরদের অন্যতম সদস্য হলেন এই ড্রামার।
২৪ বছর ধরে মাইলসে বাজানো তূর্য তাই যখন লাইভে অভিজ্ঞ- পুরানো এই সব চীরতরুণ ড্রামারদের নিয়ে আসেন- তখন নড়েচড়ে বসে গোটা সামাজিক মাধ্যম। এ ছিল আসলেই এমন কিছু যা কেউ করেনি আগে।
‘ড্রামারহুড অ্যাট হোম’ তাই হয়ে গেল ব্যান্ডের সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত গল্পে- শব্দে বাঁধা এক নথি; যাতে আছে এবং জমা হচ্ছে নানা রকমের গল্প।
গ্লিটজের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে তূর্য, উপল এবং রিয়াজ জানালেন এই লাইভ শুরু হওয়ার গল্প- এবং লাইভে ‘লাইফ’ আনার ইতিহাস।