“সাময়িকভাবে খেলাপির পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু এতে ব্যাংকের স্বাস্থ্য খারাপ হয়”, বলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে এ প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
একইসঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া সব ধরনের কর সুবিধা প্রত্যাহারের প্রস্তাব করেন তিনি।
বাজেট বক্তৃতায় কোনো প্রতিষ্ঠানে অবৈধভাবে কেউ নিয়োজিত থাকলে সে প্রতিষ্ঠানের প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা ৫ লাখ টাকা (যেটা বেশি) অতিরিক্ত কর আরোপের কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
মুহিত বলেন, দেশে অনেক যুবক বেকার থাকার পরও বিদেশিরা এখানে কাজ করেন, যাদের অনেকেই করের আওতায় নেই।
“বিদেশি কর্মরত লোকজনের নিবন্ধন গত বছর আমরা শুরু করেছি। এবারে তাদের ওপর নিয়মিত কর ধার্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
পাশাপাশি কর ফাঁকি দেওয়া বিদেশি নাগরিকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য জেল ও জরিমানার প্রস্তাব করেন তিনি।