“সাময়িকভাবে খেলাপির পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু এতে ব্যাংকের স্বাস্থ্য খারাপ হয়”, বলেন তিনি।
এবিষয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে বুধবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়েছে।
ইআরডি সচিব মনোয়ার আহমেদ ও বিশ্ব ব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি মার্সি মিয়াং টেম্বন চুক্তিতে সই করেন।
অনুষ্ঠানে ইআরডি সচিব মনোয়ার আহমেদ বলেন, কয়েক দফা বৈঠকের পর এই প্রকল্পে অর্থায়নে রাজি হয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। স্বচ্ছ ও যথাযথভাবে অর্থ ব্যবহার করতে হবে, যাতে জনগণ উপকৃত হতে পারেন।
বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সংশ্লিষ্ট জনগণ সুপেয় পানি পাবে এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে। যথাসময়ে ও স্বচ্ছভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে হবে।