“সাময়িকভাবে খেলাপির পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু এতে ব্যাংকের স্বাস্থ্য খারাপ হয়”, বলেন তিনি।
একইসঙ্গে নোট জালকারী চক্রের অপতৎপরতা প্রতিরোধে কিছু ব্যবস্থাও নিতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
প্রতিবারের মতো এবারও রোজার শুরুতে এক সার্কুলার জারি করে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রোববার জারি করা সার্কুলারে বলা হয়েছে, বিভিন্ন উৎসবের প্রাক্কালে নোট জালকারী চক্রের অপতৎপরতা বৃদ্ধি পায়।
এছাড়া ব্যাংকের শাখাগুলোতে রাখা টিভি মনিটরে পুরো ব্যাংকিং সময়ে এই ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করতে হবে।
গ্রাহকদের কাছ থেকে লেনদেনের সময় সতর্ক থাকা এবং এটিএম মেশিনে টাকা ফিডিংয়ের আগে অবশ্যই জালনোট সনাক্তকারী মেশিনে নোট পরীক্ষা করতে হবে বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে।