বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এই তিন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের মধ্যে মঙ্গলবার সুইজারল্যান্ডে বৈঠক হয়। বৈঠক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, নিউ ইয়র্ক ফেডের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম ডাডলি ও সুইফট প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
“বৈঠকে অংশ নেওয়া সবাই তাদের পদক্ষেপের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করেছেন, বিনিময় করেছেন বিভিন্ন তথ্য। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে চুরি যাওয়া সম্পূর্ণ অর্থ উদ্ধার, দুর্বৃত্তদের বিচারের আওতায় আনা ও এ ধরনের আক্রমণ থেকে বৈশ্বিক আর্থিক সিস্টেমকে সুরক্ষা করতে সম্মত হয়েছেন তারা।”
গত ৫ ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে নিউ ইয়র্ক ফেডে রাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনাটি ঘটে, যা এখন বিশ্বজুড়ে আলোচিত।
রয়টার্স জানিয়েছে, সুইফটের টেকনিশিয়ানদের ‘অবহেলার কারণে’ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়েছিল বলে যে অভিযোগ এসেছে তা প্রত্যাখ্যান করেছে আন্তঃব্যাংক লেনদেনের বৈশ্বিক সংগঠনটি।
ব্রাসেলসভিত্তিক এই সংগঠন সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ কোনো সদস্যের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তাদের দায়িত্ব নয়।
ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কায়ও ২ কোটি ডলার স্থানান্তর হয়। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই তা ফেরত আসে।