বন্দরনগরীর শুলকবহর এলাকা থেকে শনিবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও চট্টগ্রাম নগর পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুনায়েদ কাওসার জানান, ২০১৮ সালের ৩ মে নগরীর হালিশহর থেকে ১৩ লাখ ইয়াবাসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছিল গোয়েন্দা পুলিশ। ওই ঘটনায় পরে আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ১৭ এপ্রিল আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্তভার পেয়ে শওকতের অবস্থান শনাক্ত করা হয় জানিয়ে পিবিআই কর্মকর্তা জুনায়েদ বলেন, “এ ইয়াবা চালানের অন্যতম অর্থ যোগানদাতা ছিলেন ৪৫ বছর বয়সী শওকত, ইয়াবা উদ্ধারের পর তিনি গা ঢাকা দিয়েছিলেন।”
২০১৮ সালের ৩ মে রাতে হালিশহরের শ্যামলী আবাসিক এলাকার এক বাসায় অভিযান চালিয়ে ওই ১৩ লাখ ইয়াবার চালনসহ দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
পরে মো. আশরাফ (৪৮) ও তার ভাই মো. হাসানের (২৪) জবানবন্দি থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই বছরের ১৬ মে রাতে চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা থেকে রাশেদ মুন্না (৩০) নামের আরেকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিদেশ পালানোর সময় ওই বছরের ৭ নভেম্বর ঢাকার শাহজালাল বিমান বন্দর থেকে মো. রেজওয়ান ওরফে জুবায়ের নামে একজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
পুরনো খবর