চতুর্থ দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে নিউ জিল্যান্ডের রান ৫ উইকেটে ১৪৭। তবে প্রথম ইনিংসে ১৩০ রানের ঘাটতি থাকায় তাদের সম্বল কার্যত এখন ৫ উইকেটে ১৭ রান। উইকেটে আছেন অভিজ্ঞ রস টেইলর ও নবীন রাচিন রবীন্দ্র। বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যানদের শেষ জুটি এটিই। বাইরে থাকা কাইল জেমিসন, টিম সাউদিরাও ব্যাটিং খারাপ করেন না। তবে তাদের মূল কাজ বোলিং।
ম্যাচে তাই এখন অনেকটাই এগিয়ে বাংলাদেশ। চতুর্থ দিনে উইকেটে অসম বাউন্স দেখা গেছে কিছুটা, টেইলর-রবীন্দ্রদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে যা শেষ দিনেও।
চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে রনকি বললেন, উইকেট ও ম্যাচের পরিস্থিতি মাথায় রেখেও তাদেরকে শেষ দিনে ইতিবাচক ব্যাটিংয়ের পথই বেছে নিতে হবে।
“শেষ দিনে ব্যাপারটি হলো, যতটা লম্বা সময় পারা যায় ব্যাট করা। বাউন্স যেরকম দেখা যাচ্ছে (অসম), তাতে দিনের পরের ভাগে বিকল্প অনেক কিছু বের হতেও পারে। আমাদের কালকে আবার নতুন করে শুরু করতে হবে। যতটা সম্ভব সোজা ব্যাটে খেলতে হবে। কারণ ওদের পেসাররা স্টাম্প সোজা বল করে আমাদের খেলতে বাধ্য করেছে এবং খানিকটা রিভার্স ও অসম বাউন্স মিলিয়ে বেশ ভালো চাপে রেখেছে আমাদের। স্পিনাররাও একইভাবে বল করে নিজেদের মতো খেলতে দেয়নি আমাদের।”
“কালকে আমাদের ইতিবাচক মানসিকতায় নেমে নিশ্চিত করতে হবে যেন, রান করতে পারি। যদি আমরা স্রেফ সময় কাটাতে চাই, তাহলে সময় দ্রুতই ফুরিয়ে যাবে। আমাদের তাই ইতিবাচক ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলতে হবে যেন খেলাটা এগিয়ে যায়।”