সেই সময়ের মুম্বাইয়ের অধিনায়ক পন্টিং সন্তানের মতো পাশে বসে শিখিয়েছেন ক্রিকেটের নানা দিক। আর পোলার্ড সবসময় ভাইয়ের মতো পাশে থেকেছেন। ক্রিকবাজে ভারতীয় ধারাভাষ্যকার হার্ষা ভোগলের সঙ্গে অনলাইন আলাপচারিতায় চলার পথে পাশে পাওয়া এই দুইজনের অবদানের কথা স্মরণ করলেন পান্ডিয়া।
“রিকি পন্টিং এমন একজন ছিলেন যিনি আমাকে সবচেয়ে ভালোভাবে দেখভাল করেছেন। তিনি আমাকে সন্তানের মত আগলে রেখেছিলেন। আমি অনুভব করতাম তিনি আমার বাবার মতো।”
“রিকি আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছেন। পরিস্থিতি বুঝতে, কিভাবে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হয়, আপনাকে কতটুকু দৃঢ় হওয়া দরকার… শিখিয়েছেন। ২০১৫ সালে দলের নতুন সদস্য হিসেবে আমি হোর্ডিংয়ের পাশের সিটে বসতাম। রিকি আমার সাথে বসতেন, ক্রিকেট নিয়ে কথা বলতেন। আমিও দ্রুত শিখতে শুরু করেছিলাম।”
আইপিএলে সুযোগ পাওয়ার পরের বছরই টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয় পান্ডিয়ার। একই বছর ওয়ানডে এবং পরের বছর টেস্টেও হয়ে যায় অভিষেক। দ্রুতই হয়ে ওঠেন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।
পিঠের চোটের কারণে দীর্ঘদিন দলের বাইরে ছিলেন পান্ডিয়া। গত মার্চে ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে দলে ফিরলেও খেলা হয়নি কোনো ম্যাচ। করোনাভাইরাসের কারণে কোনো ম্যাচ না খেলেই যে দেশে ফিরে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।