শনিবার গাজীপুরের চন্দ্রায় দেশীয় এ কোম্পানিটির সদর দপ্তরে বিভিন্ন পেশাজীবীদের ৫০ জনের একটি দল পরিদর্শন শেষে এমন অভিমত দিয়েছেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সেখানে পৌঁছে তারা প্রতিষ্ঠানটির বিশাল কর্মযজ্ঞের ওপর নির্মিত ভিডিও ডক্যুমেন্টারি উপভোগ করেন। এরপর তারা ওয়ালটনের প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন।
আমন্ত্রিত অতিথিরা কম্প্রেসর,এলিভেটর বা লিফট এবং ভিআরএফ এয়ার কন্ডিশনারসহ উৎপাদন কারখানা ঘুরে দেখেন।
ইউটিলিটি প্রফেশনালসের সিইও প্রকৌশলী মো. হাসমতুজ্জামান বলেন, “ওয়ালটন তাদের কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বৈশ্বিক অঙ্গনে তুলে ধরছে। ওয়ালটনের প্রোডাকশন প্ল্যান্টে দারুণ স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজ করছে।
“খুব সাজানো গোছানো আর পরিপাটি ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট। এখানে সবকিছুই খুবই পরিকল্পিত উপায়ে তৈরি করা হচ্ছে। একটি আন্তর্জাতিক মানের ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট এটি। এই উৎপাদন কারখানা দেখে আমরা মুগ্ধ।”
অতিথিদের মধ্যে আরও ছিলেন- ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) অধ্যাপক হাসান মাহমুদ, সিএফই বিভাগের প্রধান মোস্তফা আফরোজ,ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের ইইই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জি. আর আহমেদ জামাল এবং এএইচএম জাদিদুল করিম,ইন্টিগ্রেটেড ডিজাইন কনসাসল্যান্ট-এর সিইও প্রফেসর বেলাল আহমেদ, ইউটিলিটি প্রফেশনালস প্রকৌশলী মো. হাসমতুজ্জামান ও শাহানা ইয়াসমিন পলি, আমেরিকাভিত্তিক কনসালট্যান্সি ফার্ম অ্যাশরের রিসার্চ প্রোমোশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মাহফুজুর রহমান, প্রকৌশলী তসলিম উদ্দীন, প্রকৌশলী কাজী আনিসুর রহমান, প্রকৌশলী শাহাদাৎ হোসেন, ডুয়েট প্রকৌশলী আশিকুর রহমান
অতিথিরা ওয়ালটন সদর দপ্তরে পৌঁছালে তাদের স্বাগত জানান প্রতিষ্ঠানের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরএন্ডআই) সেন্টারের প্রধান তাপস কুমার মজুমদার এবং ওয়ালটনের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও এইচভিএসি অ্যান্ড লাইট কমার্সিয়াল সেকশনের ইনচার্জ খন্দকার শাহরিয়ার মুরশিদ।
অন্যদের মধ্যে ওয়ালটনের হেড অব সিএসডি আহমেদ তানভির, কমার্শিয়াল এসি আরএন্ডডি বিভাগের প্রধান শামীম আক্তার মুগ্ধ, ওয়ালটন লিফটের ডেপুটি সিবিও জাহিদুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।