সোমবার ওয়ালটনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এমডি গোলাম মুর্শেদ বলেন, “বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা। সেই লক্ষ্য অর্জনে গবেষণা ও উন্নয়ন খাতের পাশাপাশি প্রয়োজন ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি শিল্পখাতের বিকাশ। আর এ খাতে ওয়ালটন বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড, ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট।
“বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটন পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। বর্তমান সরকারের দেওয়া অবকাঠামোগত সুবিধা ও নীতিগত সহায়তা কাজে লাগিয়ে ওয়ালটন এখন গ্লোবাল ব্র্যান্ড।”
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বোড়াতে সুইজারল্যান্ডের জুরিখ শহরে রোড শোর আয়োজন করেছে বাংলাদেশ স্টক এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সুইজারল্যান্ডের জুরিখ শহরের দি ডলডার গ্রান্ড হোটেলের বলরুমে এই রোড শোর প্রথম দিন শেষ হেয়ছে।
রোড শোর প্রথম দিনের সমাপনী অধিবেশনে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)এসব কথা বলেন।
রোড শোতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এমপি, বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড, অর্থ বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি আব্দুর রউফ তালুকদার, আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি এন এম জিয়াউল আলম, বেপজার এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, বিএসইসি কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহম্মেদ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান আসিফ ইবরাহিম প্রমুখ।
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি, বিনিয়োগ সুযোগ-সুবিধা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের চিত্র তুলে ধরে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ‘দি রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার: পটেনশিয়ালস অব ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক রোড শো করছে বিএসইসি।
এর আগে দুবাই এবং যুক্তরাষ্ট্রের চারটি শহরে রোড শো হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের পর পর্যায়ক্রমে লন্ডন, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও বিএসইসির রোড শো হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও সুইজারল্যান্ড রোড শোর অন্যতম সহযোগী ওয়ালটন। সুইজারল্যান্ড রোড শোর দ্বিতীয় ও শেষ পর্ব ২২ সেপ্টেম্বর জেনেভায় অনুষ্ঠিত হবে।
রোড শোতে ওয়ালটনের নিজস্ব অত্যাধুনিক কারখানায় বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া নিয়ে একটি বিশেষ ভিডিও ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।