ঈদের পরদিন বৃহস্পতিবার সাভারে বিসিক চামড়া শিল্পনগরীতে আকস্মিক পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।
এ সময় শিল্প মন্ত্রণালয়, সাভরের বিসিক ও ঢাকা ট্যানারি শিল্প নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থানা প্ল্যান্ট কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তার সঙ্গে ছিলেন বলে সরকারের এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়।
“সরকারের লক্ষ্য পরিবেশসম্মত চামড়া সংরক্ষণ করা। চামড়া একটি পচনশীল পণ্য, এটাকে সময় মত পর্যাপ্ত পরিমাণ লবণ যুক্ত করে যথাযথভাবে প্রক্রিয়ায় সংরক্ষণ করতে হবে।”
চামড়া শিল্পনগরীতে আকস্মিক পরিদর্শনের কারণ ব্যাখ্যা করে শিল্প সচিব বলেন, “এর উদ্দেশ্য হল মৌসুমি ব্যবসায়ীরা সঠিক মূল্য পাচ্ছে কিনা, চামড়া সঠিকভাবে লবণ যুক্ত করা হচ্ছে কিনা এবং লবণের কোনো সিন্ডিকেট তৈরি হচ্ছে কিনা- এ বিষয়গুলো তদারকি করা।”
তিনি বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোরবানির পশুর চামড়া সংরক্ষণ এবং ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে মনিটরিং টিম গঠন করা হয়েছে। এ টিমগুলো কেন্দ্রীয়ভাবে ও মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে।
শিল্প সচিব সাভারের বিসিক চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার (সিইটিপি) পরিদর্শন করেন এবং তার আগে আমিন বাজারে চামড়া আড়তের ব্যবসীয়দের সাথে কথা বলেন এবং লবণ দিয়ে চামড়া সংরক্ষণ প্রক্রিয়া পরিদর্শন করেন বলে তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়।
ঈদের দিন বুধবার বিকালে রাজধানীর হাজারীবাগ, পোস্তা এবং ধানমন্ডির কলাবাগানে চামড়ার আড়তগুলোও পরিদর্শন করেন শিল্প সচিব।
আরও পড়ুন