মঙ্গলবার এক টুইটে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “নারায়ণগঞ্জে কারখানার খবরটি হৃদয়বিদারক এবং গুরুতর উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে এবং কখনও যাতে এমন বিপর্যয় আর না ঘটে, সেজন্য এখনই পদ্ধতিগত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।”
তিনি বলেন, “দুঃখজনক এই ঘটনায় হতাহতের পরিবারের প্রতি আমি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি, যার মধ্যে শিশু রয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া গেছে।”
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে হাসেম ফুডসের কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অর্ধ শতাধিক শ্রমিকের মৃত্যু হয়, আহত হন অনেকে।
সজীব গ্রুপের ওই কারখানায় সেজান জুস, নসিলা, ট্যাং, কুলসন ম্যাকারনি, বোর্নভিটার মত জনপ্রিয় সব খাদ্যপণ্য তৈরি হত।
অগ্নিকাণ্ডের পর জানা যায়, ওই কারখানার অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা ছিল ত্রুটিপূর্ণ, জরুরি নির্গমন পথে তালা লাগানো ছিল। সেখানে শিশু শ্রমিক ব্যবহারের বিষয়টিও হয় তখন প্রকাশ্য হয়।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে। ওই মামলায় হাসেম ফুডস লিমিটেডের মালিক মো. আবুল হাসেম ও তার চার ছেলেসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।