মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, লকডাউন শিথিল করায় কর্মক্ষেত্র এবং গণপরিবরণ ব্যবস্থা চালু হয়েছে।
“এমতাবস্থায় যানবাহনের আভ্যন্তরীণ সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে যাত্রী ও চালকদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা প্রদানে ওভাই একধাপ এগিয়ে ওভাই গাড়ি এবং সিএনজিতে ‘প্লেক্সিগ্লাস স্থাপন’ করেছে, যেটি প্রাত্যাহিক যাত্রাপথে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে মানুষকে সুরক্ষিত রাখবে।”
চালকের আসনের পাশাপাশি ৩ মিমি’র স্বচ্ছ এ্যাক্রিলিক শিট দিয়ে তৈরি ও সর্বোচ্চ ৫ কেজি ওজনের এই প্লেক্সিগ্লাসটি চালক এবং যাত্রীর মধ্যবর্তী স্থানে স্থাপন করা হচ্ছে।
বেশকিছু ওভাই জি এবং ওভাই সিএনজিতে ইতিমধ্যে প্রোটেক্টিভ স্ক্রিন প্লেক্সিগ্লাস স্থাপন করা হলেও আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা দেশের সব খানে ছড়িয়ে দিতে পারবে বলে আশা করছে ওভাই।
তারা বলেছে, পাশাপাশি ওভাইয়ে ইতোমধ্যেই নিয়মিত জীবাণুনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে যানবাহন জীবাণুমুক্তকরণ, হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রদান করা, ক্যাশলেস পেমেন্ট করা, যাত্রী ও চালকের জন্য মাস্ক প্রদান করা ইত্যাদি স্বাস্থ্য সুরক্ষা অনুসরণ করা হচ্ছে।
সামাজিক দূরত্ব এবং স্বাস্থ্য নির্দেশিকা যথাযথভাবে মেনে যাতায়াত সেবা প্রদানের মাধ্যম হিসেবে ওভাই যাত্রীদের চলার পথে স্বস্তি প্রদান করবে এমনটাই আশা করছে ওভাই কর্তৃপক্ষ।
ওভাই সেবার আওতাভুক্ত দেশের ৩৩টি শহরের অধিকাংশ যানবাহনেই প্লেক্সিগ্লাস স্থাপন করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।