গত ৩০ মে এক চিঠিতে কোম্পানিটিকে পুনরায় পণ্য বাজারজাত করার অনুমতি দেয় বিএসটিআই।
রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিটি গ্রুপ জানায়, বিএসটিআইয়ের গোপন অভিযানে খোলাবাজার থেকে নমুনা সংগ্রহের সময় সেখানে সিটি অয়েল মিলের কোনো প্রতিনিধির উপস্থিত ছিলেন না; নমুনার কপিও তাদের সরবরাহ করা হয়নি।
পরবর্তীতে বিএসটিআই কারখানা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার পর নির্ধারিত মানদণ্ড খুঁজে পায়। লাইসেন্স স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে আদেশ জারি করে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে তীর সরিষার তেল উৎপাদন ও বাজারজাত করতে কোন বাধা নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাঠ থেকে সরিষা আহরণ, রোদে শুকানো, তেতুল কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কোন রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয় না। তীর সরিষার তেলে প্রাকৃতিকভাবেই আয়রন উপস্থিত থাকে।
মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক ভারী ধাতুর তালিকায় আয়রন নেই এবং পুষ্টিবিদদের মতে দৈনিক একটি নির্দিষ্ট পরিমান আয়রন সমৃদ্ধ খাবার শরীরের জন্য গুরুত্বপুর্ণ।
বিএসটিআই এর চিঠিতে বলা হয়, আয়রনের প্যারামিটারে অকৃতকার্য হওয়ায় লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছিল। পরবর্তীতে কারখানা থেকে নমুন সংগ্রহ করে আবার পরীক্ষা করা হলে তা সঠিক মাত্রায় পাওয়া যায়।