ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেসবাহুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাকির হাসান, মহানগর মাংস ব্যবসায়ী সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গোলাম মর্তুজা মন্টু এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জামাল মোস্তফা বলেন, রাজধানীতে যেখানে সেখানে পশু জবাই বন্ধ হওয়া জরুরি।
“এভাবে পশু জবাই পরিবেশসম্মত নয়। সেই মাংসও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। তাই ডিএনসিসির প্রতিটি অঞ্চলে অন্তত একটি করে পরিবেশবান্ধব স্বাস্থ্যসম্মত পশু জবাইখানা নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছি আমরা।”
ডিএনসিসির কর্মকর্তারা জানান, মহাখালীর এ জবাইখানা রাজধানীর মাংস ব্যবসায়ী ছাড়াও অন্যরাও ব্যবহার করতে পারবেন।
এ জবাইখানায় একজন পশু চিকিৎসক ও একজন পরিদর্শক থাকবেন। জবাই করা পশুর মাংস সরবরাহের আগে স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা নিশ্চিত হয়ে ডিএনসিসির সিল দেওয়া হবে।
কর্মকর্তারা বলছেন, এতে নগরবাসী মাংস কিনে প্রতারণার শিকার হবেন না। এ জবাইখানা প্রতিদিন ভোর ৪টা থেকে খোলা থাকবে।