৫৫ ইঞ্চি ইউএইচডি ডিসপ্লের এই ফ্লিপবোর্ডের মাধ্যমে অফিস মিটিংয়ে প্রেজেন্টেশন দেওয়া, নোট নেওয়া, অভ্যন্তরীণ মেমরিতে ফাইল সংরক্ষণ, ব্যক্তিগত ও গ্রুপ মেইল পাঠানো এবং সরাসরি প্রিন্ট করার মত কাজ হবে।
ইন্টারেক্টিভ এই ডিজিটাল ফ্লিপবোর্ড এন্টারপ্রাইজ ব্যবসায়িক কাঠামোর জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে বলে স্যামসাং ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব বিজনেস (সিই এন্ড আইটি) শাহরিয়ার বিন লুতফর বলেন, গতানুগতিক সাদা বোর্ডের একটি কার্যকরী বিকল্প হিসেবে কাজ করবে স্যামসাং ফ্লিপ।
“বর্তমানে বাংলাদেশে ব্যবসায় হোক কিংবা স্টার্ট আপ, সবকিছুতেই আমূল পরিবর্তন আসছে। এই ভাবনা মাথায় রেখেই উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য স্যামসাং এই ফ্লিপবোর্ড নিয়ে এসেছে। স্যামসাং ফ্লিপ খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে বলে আমরা আশা করছি।”
স্যামসাংয়ের এই ফ্লিপবোর্ড আনুভূমিক বা উলম্ব- দুইভাবেই ব্যবহার করা যাবে। ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে যুক্ত করা যাবে বাসা বা অফিসের ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের সঙ্গে।
বিল্ট-ইন ডিজিটাল কলমের মাধ্যমে এই বোর্ডে নোট নেওয়া যাবে। একসঙ্গে চারজন ব্যবহারকারী ফ্লিপে লিখতে পারবেন, নানা রঙে আঁকতে বা নকশা করতে পারবেন, নিজের নোট সংশোধনও করতে পারবেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের বাজারে ‘স্যামসাং ফ্লিপ’ এর দাম ঠিক করা হয়েছে তিন লাখ ৬০ হাজার টাকা।
বাংলাদেশে স্যামসাংয়ের আইটি অংশীদার স্মার্ট টেকনোলজিস, ফ্লোরা এবং ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্সে পণ্যটি পাওয়া যাচ্ছে।