চাঞ্চল্যকর দশ ট্রাক অস্ত্র আটকের ঘটনায় করা দুই মামলায় মোট আসামি ৫২ জন।
Published : 29 Jan 2014, 08:55 PM
অস্ত্র আইনের মামলায় ৫০ জন ও চোরাচালানের ঘটনায় করা বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলার আসামি ৫২ জন, যার মধ্যে ৫০ জন উভয় মামলার আসামি।
অধিকতর তদন্ত শেষে সম্পূরক অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত চোরাচালানের মামলার ৫২ আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন ১১ জন। ২৯ জন জামিনে থাকলেও পলাতক রয়েছেন ১২ জন।
অস্ত্র মামলার ৫০ আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার ১০, জামিনে আছে ২৮ জন। এই মামলায়ও পলাতক রয়েছে ১২ জন।
মামলার অভিযোগপত্রের ক্রমানুসারে আসামিরা হলেন- চোরাকারবারী হাফিজুর রহমান, চোরাকারবারী দীন মোহাম্মদ, ট্রলার ভাড়াকারী হাজী মো. আব্দুস সোবহান, সানোয়ার হোসেন চৌধুরী, দিলদার হোসেন চৌধুরী, মরিয়ম বেগম মেম্বার ওরফে বদনী, জসীম উদ্দিন, আব্দুল আজিজ, মো. আকতার, মো. জাহাঙ্গীর, নুরুল আবছার ওরফে আবছার মেম্বার, শ্রমিক সরবরাহকারী আরজু মিয়া রওফে আরজু পাগলা, এজাহার মিয়া, মজিবুর রহমান ভুলু, শেখ মোহাম্মদ, ফজল আহাম্মদ চৌধুরী, মো. আকবর আলী, বাদশা মিয়া, ওসমান মিস্ত্রী, আব্দুল মান্নান, কবির আহাম্মদ, মো. রফিক, মনির আহাম্মদ, আব্দুল খালেক, মঞ্জুরুল আলম, প্রদীপ কুমার দাশ, নুর নবী, বাবুল মিয়া, সালেহ জহুর, আব্দুর রহিম মাঝি, মো. শাহজাহান, আব্দুস সোবহান, আব্দুছ সবুর, শাহ আলম, সিরাজুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন, ফিরোজ আহাম্মদ, সাইফুদ্দিন, কামাল মিয়া, এনএসআইয়ের সাবেক ফিল্ড অফিসার আকবর হোসেন, এনএসআইয়ের সাবেক পরিচালক (নিরাপত্তা) উইং কামান্ডার (অব.) সাহাবুদ্দিন, এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (অব.) আব্দুর রহিম, এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআইয়ের সাবেক উপ-পরিচালক (টেকনিক্যাল) মেজর (অব.) লিয়াকত হোসেন, সিইউএফএলের সাবেক এমডি মহসিন উদ্দিন তালুকদার, সিইউএফএলের সাবেক জিএম (প্রশাসন) কেএম এনামুল হক, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উলফার সামরিক কমাণ্ডার পরেশ বড়ুয়া, সাবেক অতিরিক্ত শিল্প সচিব নুরুল আমিন, সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমীর মতিউর রহমান নিজামী, আবুল হোসেন ও সফিকুর রহমান।
উভয় মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে থাকা ১১ আসামি হলেন- মতিউর রহমান নিজামী, লুৎফুজ্জামান বাবর, রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, আবদুর রহিম, শাহাবুদ্দিন, লিয়াকত হোসেন, আকবর হোসেন খান, মহসিন উদ্দিন তালুকদার, কেএম এনামুল হক, হাফিজুর রহমান ও দীন মোহাম্মদ।
১২ পলাতক আসামি হলেন- নুরুল আমিন, পরেশ বড়ুয়া, মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন, আবদুর রহিম মাঝি, মোহাম্মদ শাজাহান, মোহাম্মদ সবুর, শাহ আলম, হাজী সোবহান, প্রদীপ কুমার দাশ, নুর নবী ও বাবুল মিয়া।
প্রথম অভিযোগপত্রভুক্ত মৃত চার আসামি হলেন- মুনীর আহমদ, ইয়াকুব আলী, আতাউর রহমান ও আবুল কাশেম মধু, যাদের পরবর্তীতে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেয়া হয়।