বৃহস্পতিবার উত্তরায় ড্রোন ব্যবহার করে মশার উৎস শনাক্ত করার কার্যক্রম পরিদর্শনে এসে ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম এসব পরিকল্পনা কথা জানান।
তিনি বলেন, নগরের প্রতিটি বাড়িতে প্রবেশ করে ছাদ বা ব্যালকনিতে মশার উৎস খুঁজে বের করা কঠিন এবং এটি অনেক সময়সাপেক্ষ। তাই অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করে প্রতিটি বাড়ির ছাদে অথবা বারান্দায় এইডিস মশার লার্ভা আছে কি না সেটি খুঁজে বের করা হবে।
তিনি বলেন, “ড্রোন থেকে পাওয়া ছবির তথ্য-উপাত্ত নিয়ে যেসব বাড়িতে মশার লার্ভা পাওয়া যায় তার একটি তথ্যভাণ্ডার তৈরি করা হবে। যা আগামী বছরে মশক নিধন কার্যক্রমে কাজে লাগবে।
এসময় মশক নিধন কার্যক্রম সফল করতে সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতাল ও ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের প্রতি অনুরোধ জানান ডিএনসিসি মেয়র।
“ডেঙ্গু আক্রান্তদের অনুরোধ করব আপনাদের সঠিক ঠিকানা দিন। আমরা আপনাদের জরিমানা করব না। আমরা শুধু ওই বাসায় গিয়ে আশেপাশে মশার কীটনাশক ছিটিয়ে দেব।
“কিন্তু আপনি যদি ভুল তথ্য দেন তাহলে তো আমরা সঠিকভাবে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম চালাতে পারব না।”