শুক্রবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নৌ-পুলিশের এসআই শহিদুল আলম আসামিকে আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।
শুনানি নিয়ে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মিশকাত শুকরানা রিমান্ডের আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ারুল কবীর বাবুল এ তথ্য জানিয়ে বলেন, জাকিরকে একদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের এ আইনজীবী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এ মামলায় লঞ্চের মাস্টার আবুল বাশার মোল্লা ও সুকানি মো. নাসির মৃধা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তারা এখন কারাগারে আছেন।
লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদ, সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, ইঞ্জিনের চালক শিপন হাওলাদার ও শাকিল হোসেনও রিমান্ড শেষে কারাগারে আছেন।
গত ২৯ জুন মুন্সীগঞ্জ থেকে আসা মর্নিং বার্ড নামের একটি লঞ্চ সদরঘাটে পৌঁছানোর আগে চাঁদপুরগামী ময়ূর-২ লঞ্চের ধাক্কায় ডুবে যায়। এ ঘটনায় মর্নিং বার্ডের ৩৪ যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৩০ জুন রাতে নৌ-পুলিশের সদরঘাট থানার এসআই মোহাম্মদ শামসুল বাদী হয়ে অবহেলাজনিত হত্যার অভিযোগ এনে ময়ূর-২ লঞ্চের মালিকসহ সাতজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।