বুধবার ডিএনসিসির ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের সাঁতারকুল এলাকায় এক অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।
উত্তরের মেয়র বলেন, নগরীর পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুধু পরিচ্ছন্নকর্মীদের উপর নির্ভর করে না, নাগরিকদের মানসিকতার উপরও নির্ভর করে।
“তারা পরিষ্কার করে দেবেন, আমরা অন্যরা রাস্তাঘাট নোংরা করবো তা হতে পারে না।”
এদিন অনুষ্ঠানে ১৮টি ওয়ার্ড বর্জ্য ডিএনসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আওতায় আসার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন আতিক।
এসব কর্মীরা ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে কাজ করবেন বলে অনুষ্ঠানে জানায় ডিএনসিসি।
দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে পরিচ্ছন্নকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, “কাজে কোনো ফাঁকি দেওয়া যাবে না,সততার সাথে কাজ করতে হবে।”
সম্প্রসারিত ১৮টি ওয়ার্ডের রাস্তা,ফুটপাত, ড্রেন নির্মাণে চার হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে বলে জানান মেয়র আতিক।
তিনি বলেন, প্রকল্পের কাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে। নতুন প্রতিটি ওয়ার্ডে খেলার মাঠ,কমিউনিটি সেন্টার, কাঁচাবাজার ইত্যাদি থাকবে।
পরে মেয়র সুতিভোলা খাল পরিদর্শন করে এর পরিষ্কারের কাজ তদারক করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া,প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর মঞ্জুর হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাঈদ আহমেদ,১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাকির হোসেন,৪১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম।