সমাজের প্রভাবশালীদের পাশাপাশি যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশের কোনো সদস্য ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে, তাহলে তাকেও এক বিন্দু ছাড় দেওয়া হবে না বলেছেন তিনি।
শনিবার দুপুরে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ট্রাফিক সচেতনতামূলক সমাবেশে ডিএমপি কমিশনার এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “দুর্গাপূজা শেষ হওয়ার পরে আমরা রোভার স্কাউটসহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে আবারও ১৫ থেকে ৩০ দিনের ট্রাফিক সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করব।”
তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী একজন ব্যক্তি দিনে আট ঘণ্টা কাজ করে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা ডিউটি করে থাকে। সব ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ উপেক্ষা করে ট্রাফিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে।
“আইন না মানার সংস্কৃতি আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। রাস্তায় নামলে কেউ আইন মানতে চাই না। ট্রাফিক শৃংখলা ফেরাতে ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন একান্ত জরুরি।”
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ম. তামিম, স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, জাতীয় দলের ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফারুক তালুকদার সোহেল।