বিআইডব্লিউটিএ’র পরিবহন পরিদর্শক (টিআই) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রোববার সকাল ১০টা পর্যন্ত যাত্রীর অনেক চাপ ছিল। বিকালে যাত্রী আবার বাড়বে।
সকালে চাঁদপুরসহ নিকট গন্তব্যের লঞ্চগুলো ঢাকার সদরঘাট ছেড়ে যায়। বিকালে ছাড়ে বরিশাল অঞ্চলের লঞ্চ।
ঈদের আগের দিন শুক্রবার সদরঘাটে ছিল প্রচণ্ড ভিড়।
ঈদের দিনও অনেক মানুষ ঢাকা ছেড়েছে জানিয়ে মাহবুব বলেন, ঈদের দিন ছেড়ে গিয়েছিল ১৩৪টি লঞ্চ।
ঈদের পরে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে শাহনাজ পারভীন নামে চাঁদপুরের মিতালী-৭ লঞ্চের এক যাত্রী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শ্বশুর বাড়িতে ঈদের দিন ছিলাম। আজ সন্তানকে নিয়ে আমার বাবা-মার কাছে যাচ্ছি।”
ঈদের পর যাত্রী কম হবে বলে আশা করছিলেন পারভীন। কিন্তু ভিড় দেখে তিনি অবাক।
মিতালী লঞ্চের মাস্টার মাহফুজুর রহমান বলেন, “সব সময় ঈদের পরদিন পর্যন্ত যাত্রীর চাপ থেকে।”
ঈদ ফেরত যাত্রীর চাপ এখনও শুরু হয়নি।
কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মওদুদ হাওলাদার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ঈদের আগে যাত্রীদের নিরাপত্তায় যেরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, তা এখনও রয়েছে।