০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১
আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা এবং গণহত্যা বিষয়ক গবেষক
মুঈনুদ্দিনের মানহানি বিচার প্রক্রিয়ায় ভুক্তভোগী শহীদ পরিবারের সদস্যদের পক্ষ হওয়া উচিত। অবশ্য সরকারের পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতা ছাড়া তারা মামলার খরচ চালাতে পারবেন না। মানহানি মামলাটি হাইকোর্টে শুরু হলে এক পর্যায়ে এটি ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছার সম্ভাবনা থাকবে।
যেখানে এক্সট্রাডিশন চুক্তি বলবৎ নেই অথবা অন্য কোনো কারণে এক্সট্রাডিশন পদ্ধতির মাধ্যমে পলাতককে হস্তান্তর করা সম্ভব নয়, সেই পরিস্থিতিতে ইমিগ্রেশন আইন প্রয়োগ খুবই ফলপ্রসূ।
ইন্টারপোলের কোনো দেশে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা এবং গ্রেফতার করে অন্য দেশে পাঠিয়ে দেয়া তো দূরের কথা, কোনো ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের অধিকারও নেই।