১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৮ ভাদ্র ১৪৩১
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষক। প্রায় কুড়ি বছরের অধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থায় যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন। খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পড়াচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের মিডিয়া ও জার্নালিজম বিভাগে। তিনি অরগানাইজেশান চেঞ্জ ম্যানেজমেন্টের ওপরে ২০০৭ সালে ডেনিস ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন। তার লেখালেখির বিষয় মিডিয়া, মানবাধিকার ও সামাজিক ইস্যু। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ বিভাগ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। প্রকাশিত গবেষণাগ্রন্থ সংখ্যা সাতটি।
বর্তমানে অর্ন্তভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলা হচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে বারবার বলা হচ্ছে নাগরিকতার কথাও। নাগরিকতা বা সিভিক ন্যাশনালিজম বেশ আধুনিক ধারণা– যার ছায়ায় সবার আশ্রয় লাভের সুযোগ রয়েছে।
জীবন বিভক্ত করে, কিন্তু মৃত্যু এক করে। সত্যি গণআন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যু হয়ে উঠছে সংযুক্তির বিশেষ কারণ। মরতে না শিখলে মহৎ কিছু অর্জন করা যায় না।
শেখ হাসিনা সরকারের ছিল সীমাহীন অন্যায্য আচরণ, নিষ্ঠুরতা, জেল-জুলুম, দুর্নীতি ও অপশাসন। ছিল গণতন্ত্রহীনতা, যা মূলত মানুষের ভেতর ক্ষোভ ও দ্রোহ তৈরি করেছে। হাসিনা সরকারের অবকাঠামোগত উন্নয়নকে তির্যকভাবে দেখার সুযোগ রয়েছে। তাই বলে স্মৃতির জাদুঘর ভাঙতে হবে?
আশ্চর্য লাগছে, খুনের ঘটনার শিকার অনেক পরিবার বিচার চায় না। তারা পরিষ্কার করে বলেছে, কার কাছে বিচার চাইব!
প্রতিপক্ষের জন্য হৃদয়ে সামান্য একটু ভালোবাসা জিইয়ে রাখতে হয়। আর তা যদি রাখা না হয় তাহলে সহনশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ বিনির্মাণ হবে কীভাবে? আলাপ-আলোচনা হলো সভ্যতা আর ভয়ভীতি অসভ্যতার প্রতীক।
বরেন্দ্র অঞ্চলে এমন কোনো গ্রাম নেই, যেখানে সাপ নেই। আবার এমন গ্রাম খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে সাপে কাটার ঘটনা ঘটেনি। তবে সাপে কাটার তুলনায় মৃত্যুর হার নগণ্য বলতে হবে।