০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষক। প্রায় কুড়ি বছরের অধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থায় যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন। খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পড়াচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের মিডিয়া ও জার্নালিজম বিভাগে। তিনি অরগানাইজেশান চেঞ্জ ম্যানেজমেন্টের ওপরে ২০০৭ সালে ডেনিস ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন। তার লেখালেখির বিষয় মিডিয়া, মানবাধিকার ও সামাজিক ইস্যু। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ বিভাগ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। প্রকাশিত গবেষণাগ্রন্থ সংখ্যা সাতটি।
প্রকল্পে অধিকাংশ অবকাঠামো নির্মাণত্রুটি নিয়ে তৈরি হয়, কাজ হয় মানহীন। এ কারণে সড়ক অবকাঠামোর আয়ুষ্কাল কমে আসে। এ মানহীনতা কেবল পেশাদারি দক্ষতা, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি বা গবেষণালব্ধ তথ্য-উপাত্তের সীমাবদ্ধতা নয়। এর পেছনে রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির শক্ত ভিত।
১৯৭১ হলো বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আর ২০২৪ হলো চলার নতুন নিশানা। একটির সঙ্গে আরেকটির তুলনা হয় না। কিন্তু অনেকে তুলনা করছেন। তুলনা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন।
জনগণের ঘরের দুয়ারে যে সমস্যা তা সরকারকে বিবেচনায় নিতে হবে বাজারের ওপর ন্যূনতম নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে, বাজারে জনগণের প্রবেশগম্যতা সহজ এবং নিশ্চিত করতে হবে।
ক্লেদাক্ত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি শিশুদের মন বিষিয়ে তুলছে। তারা নিপীড়ন ও সহিংসতা প্রত্যাখান করছে। মোটাদাগে ধর্মীয় মূল্যবোধ তাদের ভেতর দৃঢ় হচ্ছে।
বর্তমানে অর্ন্তভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলা হচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে বারবার বলা হচ্ছে নাগরিকতার কথাও। নাগরিকতা বা সিভিক ন্যাশনালিজম বেশ আধুনিক ধারণা– যার ছায়ায় সবার আশ্রয় লাভের সুযোগ রয়েছে।
জীবন বিভক্ত করে, কিন্তু মৃত্যু এক করে। সত্যি গণআন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যু হয়ে উঠছে সংযুক্তির বিশেষ কারণ। মরতে না শিখলে মহৎ কিছু অর্জন করা যায় না।