২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
আশরাফ আহমেদ এর পুরো নাম সৈয়দ আশরাফউদ্দিন আহমেদ। প্রায় চল্লিশ বছর যুক্তরাষ্ট্রের দুটি জাতীয় স্বাস্থ্য গবেষণাগারে সিনিয়র সাইন্টিস্ট হিসেবে এবং একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার কর্মজীবন শেষে সম্প্রতি অবসরপ্রাপ্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক। প্রায় এক দশক থেকে বাংলায় বিজ্ঞান, ভ্রমণ, গল্প উপন্যাস ও রম্যরচনা সহ বিভিন্ন বিষয়ে লিখেছেন।
একবার ট্রেন থেকে নেমে হেঁটে বাসায় ফিরছি। হঠাৎ আমাকে দেখতে পেয়ে দশ বারো বছরের একটি বালক ভয়ার্ত স্বরে ‘গাইজিন’ বলে চিৎকার করে বাবাকে ডাকতে ডাকতে উলটোপথে ভোদৌড় দিয়েছিল। শুনেছি কোনো কোনো মা গাইজিনের ভয় দেখিয়ে শিশুদের ঘুম পাড়াতো।
নিজেকে তোমরা এতো দরিদ্র ভেবো না। তোমাকে কি সারাদিন একবেলা না খেয়ে থাকতে হয়েছে? হয় নি। তবে শোনো আমার কথা।
সে লিখেছিল, ‘ভর্তির যদি কোথাও কিছু না হয় তবে সাহস করে একটা টিকেট কেটে চলে এসো, একটা না একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে নিশ্চয়ই’।
এক হাজার বছর পূর্বে শিবিকো মুরাসাকি নামে এক মহিলা লেখকের বিশ্বের প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস ‘দি টেইলস অফ গেঞ্জি’তে এই মন্দিরের উল্লেখ আছে।
জন্মের পর থেকেই আমাদের সমাজ ও শিক্ষাব্যবস্থা এই বৈষম্যের প্রশিক্ষণ দিয়ে চলেছে!
অতিথিরা সেই রুমালটি জাপানে এনে রাসায়নিক পরীক্ষা করে আমেরিকানদের মতোই যুদ্ধে ব্যবহারের বিস্ফোরক বানাতে শুরু করেছিল।