০১ জুলাই ২০২৪, ১৭ আষাঢ় ১৪৩১
গণমাধ্যম শিক্ষক ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষক। সিনিয়র লেকচারার, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগ, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টে বাংলাদেশের লাভ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ নয় বরং ভারতই বাংলাদেশের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে যাবে এটি পুরোপুরি চালু হলে। ভারতের এ নির্ভরতাকে বাংলাদেশ দরকষাকষির ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
ভূমিহীন ও নিজস্ব বসতভিটাহীন হরিজন সম্প্রদায় বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় সরকার প্রদত্ত জমি, রেলস্টেশনসহ সরকারি খাসজমিতে বসবাস করে আসছে প্রায় চারশ বছর ধরে। উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের নামে পুনর্বাসন ছাড়া তাদের উচ্ছেদ করা হচ্ছে খুব সহজে।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বিশেষ করে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় চীনের প্রভাব ক্রমবর্ধমান। যা ভারতকে চিন্তায় রাখছে চীনের বিআরআই প্রজেক্ট মোকাবেলায়। তাই কী এই দু-দেশকে বাড়তি খাতির?
মোদী নেতৃত্বাধীন বিজেপি এককভাবে জিততেই অভ্যস্ত। শরিকদের ওপর নির্ভর করে এবং তাদের ভরসায় রাজ্য বা কেন্দ্র কোথাও সরকার চালাননি তিনি। তাই মোদীর জন্য চ্যালেঞ্জটা অনেক বড় এবার।
হিন্দিতে সাট্টা শব্দের অর্থ হলো ফাটকা বাজার বা জুয়া বাজার। যদিও ভারতে জুয়া বৈধ না। তারপরও ওই বাজারই নির্ধারণ করে দিল্লির মসনদ। দিন যতই যাচ্ছে এক্সিট পুলের চেয়েও এর গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।
অর্থ-সংগঠন-নেতৃত্ব-রাজনীতি সবক্ষেত্রেই গোটা ভারতে বিজেপিকে রুখবার ক্ষমতা এককভাবে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। বিজেপিবিরোধী জোটবদ্ধতার আক্রমণকেও বিজেপি নানাভাবে দুর্বল করে দিয়েছে।