স্থানীয় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত এই নেতার বিরুদ্ধে একাত্তরে হত্যা, অপহরণ ও লুটতরাজের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
সোমবার সকাল ১০টার পর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ এ মামলার রায় ঘোষণা করবে।
রমনা পুলিশের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রোল) এসএম ইমানুল বলেন, “রায়কে কেন্দ্র করে কেউ যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
রায়ের জন্য মোবারককে রোববারই মোবারককে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে আসা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী রায়ের আগে তাকে বিশেষ নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হবে।
পুলিশের পাশাপাশি র্যাব সদস্যদেরও সকাল থেকে ট্রাইব্যুনালের আশেপাশে সতর্ক থাকতে দেখা গেছে। সবাইকে তল্লাশি করে তবেই ট্রাইব্যুনালে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে।
কদম ফোয়ারা, দোয়েল চত্বর ও সরকারি কর্মজীবী হাসপাতালে সামনে আগের রায়ের দিনগুলোতে ব্যারিকেড ও তল্লাশির ব্যবস্থা দেখা গেলেও সোমবার সকালে এসব মোড়ে স্বাভাবিকভাবেই যান চলাচল করতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইমানুল বলেন, “আদালতের বাইরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে মানুষের সুবিধা-অসুবিধার কথা মাথায় রেখে রাস্তাগুলো খোলা রাখা হয়েছে।”