মোরিয়া শিবিরে এক নারীর আগুনে পোড়া মৃতদেহ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন তারা, কিন্তু আগুনে পুড়ে আরেকটি শিশুর মৃত্যুর খবর হলেও তা নিশ্চিত করতে পারেননি; জানিয়েছে বিবিসি।
আগুন লাগার খবর পেয়েও দমকল কর্মীরা আসতে দেরি করেছে অভিযোগ করে শিবিরটির ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভ এক পর্যায়ে সহিংস রূপ নিলে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
এই শিবিরটিতে তাঁবু ও জাহাজের কন্টেইনারে বাড়ি বানিয়ে প্রায় ১২ হাজার শরণার্থী বসবাস করছে, কিন্তু সরকারিভাবে এই শিবিরটির ধারণক্ষমতা মাত্র তিন হাজার।
২০১৮ সালে জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা অভিবাসন প্রত্যাশীদের লেসবোস থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য গ্রিসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল।
লেসবোসে অভিবাসন প্রত্যাশীদের উপচে পড়া ভিড় নিয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষও বিপাকে আছে। তার মধ্যে প্রতিবেশী তুরস্ক থেকে নতুন শরণার্থী ও অভিবাসন প্রত্যাশীদের আগমণও বন্ধ হয়নি, বরং সম্প্রতি তা আরও বেড়েছে বলে জানা গেছে।
২০১৫ সালে লাখ লাখ শরণার্থী যাদের মধ্যে সিরিয়ার যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা অনেকে রয়েছেন, তুরস্ক পার হয়ে গ্রিসের এই দ্বীপটিতে গিয়ে আশ্রয় নেয়।