শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে মুফতি বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বাহ্যিকভাবে এমনকী অভ্যন্তরীনভাবেও সংলাপ হওয়া জরুরি বলে তিনি মনে করেন। মাঠ পর্যায়ে কোনো রাজনৈতিক প্রক্রিয়া শুরু করা না গেলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে।
পাকিস্তান জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছে ভারতের কর্মকর্তারা।
সম্প্রতি কাশ্মীরের পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলার প্রতিশোধে ভারত পাকিস্তানের বালাকোটে বিমান হামলা চালানোর পর দু’দেশের মধ্যে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। ভারত ওই হামলায় বহু জঙ্গি নিহতের দাবি করলেও পাকিস্তান এ দাবি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
তবে উত্তেজনার মধ্যেও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা চেয়েছেন। পাকিস্তানের মাটিতে কোনো জঙ্গি তৎপরতা চলতে দেওয়া হবে না বলেও ঘোষণা করেছেন তিনি। দেশে জঙ্গিদমন অভিযানও শুরু করেছেন ইমরান।
মেহবুবা মুফতি বলেন, “সংঘাতের মনোভাব.. কোনো আলোচনা নয়, সংলাপ নয়-- এমন মনোভাবের একটা প্রভাব আছে। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক যেমনই হোক জম্মু-কাশ্মীরে তাদের সরাসরি একটা প্রভাব আছে। আমরা দুপক্ষের বৈরিতার কারণে সবচেয়ে বেশি ভুগছি।”