তারা বলছেন, বিশ্ব উষ্ণায়ন এবং দিন দিন বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ কমতে থাকায় কোকো গাছ বিপন্ন উদ্ভিদের তালিকায় চলে যাচ্ছে।
চকলেট তৈরির প্রধান উপাদান কোকো বীজ। কোকো গাছ বেড়ে উঠতে সারা বছর প্রায় একই ধরনের তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত ও আর্দ্রতার প্রয়োজন হয়।
এছাড়া, দরিদ্র খামারিরাই মূলত কোকো বীজ উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত, যারা খামারে পর্যাপ্ত সার বা কীটনাশক ব্যবহার করতে পারে না।
এ পরিস্থিতিতে জিন-এডিটিং প্রযুক্তি ‘সিআরআইএসপিআর’ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা কোকো গাছকে পরিবেশ সহশীল করার কথা ভাবছেন।
বিজনেসইনসাইডার ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, খাবার ও ক্যান্ডি উৎপাদনকারী কোম্পানি মার্স এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা মিলে জিন-এডিটিং প্রযুক্তি (সিআরআইএসপিআর) ব্যবহার করে কোকো বীজকে অপেক্ষাকৃত উষ্ণ ও শুষ্ক পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার উপযোগী তোলার গবেষণা শুরু করেছেন।