০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
এখন পর্যন্ত মঙ্গলপৃষ্ঠে প্রায় ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেছে রোভারটি। এখন এটি আছে ‘গেদিস ভ্যালিস’ নামের এক অঞ্চলে।
মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে ‘হাই-রিস্ক হাই রিওয়ার্ড’ মনোভাবের জন্য পরিচিতি আছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন কোম্পানি স্পেসএক্স-এর।
“এমন চলতে থাকলে আমরা কখনওই মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠাতে পারব না,” এক্স-এ লেখেন মাস্ক।
পৃথিবীর কেবল ৩৮ শতাংশ মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণ, যা ভ্রূণ বা ভ্রূণের বিকাশে প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি একটি শিশুর বৃদ্ধিকেও প্রভাবিত করতে পারে।
ফ্লাইট ৫-এ একটি নতুন চমকও আছে। স্পেসএক্স বলেছে, সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোলে তারা রকেটের বিশাল বুস্টারটিকে স্টারবেইজের লঞ্চপ্যাডে অবতরণ করানোর চেষ্টা করবে।
নিজেকে উচ্চ তাপমাত্রা থেকে নিরাপদ রাখতে মহাকাশযানটির বেশ কিছু অংশ হারাতেও হয়েছে। এমনকি রকেটের অবতরণ নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে এর একটি ডানাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এরইমধ্যে লঞ্চপ্যাডের আশপাশের স্থানীয় রাস্তাগুলো বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া, মেক্সিকো উপসাগরের সামুদ্রিক জীবের ওপর যেন এর ক্ষতিকারক প্রভাব না পড়ে সে বিষয়টিও নিশ্চিত করেছে স্পেসএক্স।
এ পরিকল্পিত যাত্রার অন্যান্য সদস্যের মধ্যে ছিলেন ডিজে স্টিভ আওকি, চলচ্চিত্র নির্মাতা ব্রেন্ডান হল, মিউজিশিয়ান চো সেং হুউ ও ইউটিউবার টিম ডড।